অবৈধভাবে তৈরি হচ্ছে আইস ললি-জুস-চকলেট
প্রকাশিত:
৩ মার্চ ২০২৩ ০৪:০১
আপডেট:
৫ অক্টোবর ২০২৩ ০৯:১৩

নেই বিএসটিআইয়ের মান সনদ। অবৈধভাবে ভেজাল সব পণ্য দিয়ে তৈরি করছে আইস ললি, ফ্রুজ ড্রিংক, জুস, চকলেট, সফট ড্রিংক পাউডার, শিশু খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্য। সরকারের পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বিএসটিআইয়ের মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সময় এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন বিএসটিআই’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাসিব সরকার।
বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) বিএসটিআইয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বুধবার (১ মার্চ) রাজধানীর কদমতলী এলাকায় জাস্ট ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোং এবং মুসলিম ফুডে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এসময় বিএসটিআই আইন, ২০১৮ অনুসারে বাধ্যতামূলক আইস ললি, ফ্রুজ ড্রিংক, জুস, মশার কয়েল, চকলেট, হারপিক, সিনথেটিক ডিটারজেন্ট পাউডার, সফট ড্রিংক পাউডার পণ্য অবৈধভাবে তৈরি, বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাত করতে দেখা যায়। এসব অপরাধে মোহাম্মদবাগের জাস্ট ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোং কে এক লাখ টাকা এবং ওজন ও পরিমাপ মানদণ্ড আইন, ২০১৮ অনুসারে মোড়কজাত সনদ না থাকায় ৫০ টাকা জরিমানাসহ সিলগালা করা হয়।
একই দিন একই এলাকায় মুসলিম ফুড-কে বিস্কুট পণ্য অবৈধভাবে তৈরি, বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাতের অপরাধে কোনো প্রতিনিধি না পাওয়ায় সিলগালা করা হয়।
মোবাইল কোর্টে প্রসিকিউটর হিসেবে ছিলেন বিএসটিআই’র কর্মকর্তা ফিল্ড অফিসার (সিএম) রিগ্যান বৈদ্য এবং পরিদর্শকের দায়িত্ব পালন করেন মো. রফিক আজাদ।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: