ভোটার তালিকায় যুক্ত হচ্ছে সাড়ে ৪৪ লাখ ভোটার
 প্রকাশিত: 
                                                ২১ জুলাই ২০২৫ ১৭:১৪
 আপডেট:
 ৪ নভেম্বর ২০২৫ ১০:৫৪
                                                
                                        চলতি মাসেই খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন করে ভোটার তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন ৪৪ লাখ ৬৬ হাজার নাগরিক।
সোমবার (২১ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব মো. আখতার আহমেদ।
আখতার আহমেদ বলেন, খসড়া তালিকায় যুক্ত হওয়া নতুন ভোটারদের নাম প্রকাশ করব আমরা। গত সপ্তাহে এটি প্রকাশ না করার কারণ ছিল মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন থাকা। তবে এবার তা হয়ে গেছে, এ মাসেই আমরা তালিকাটি প্রকাশ করব।
এনআইডি’র সংশোধন আবেদনে ক্যাটাগরি নিয়ে ইসির নতুন নির্দেশ
ভোটের নজরদারিতে তিনদিন মাঠে থাকতে পারবে পর্যবেক্ষক সংস্থা : ইসি
ভোটে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত বাতিল হওয়ার বিদ্যমান ইভিএমের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে জানিয়ে তিনি বলেন, গত কমিশনের সভার পরেই কমিশনার বলেছিলেন যে আমরা এটা (ইভিএম) আর ব্যবহার করবো না। এখন এটার ফিউচারটা নির্ধারণ করার জন্য একটা কমিটি করা হবে, সে কমিটি ইভিএমের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
তিনি বলেন, ইভিএম বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। সবগুলো মোটামুটিভাবে একটা জায়গায় যে, মেশিনগুলো আছে, সেগুলো আমরাকে এক জায়গায় এসেম্বল করতে মানে এক জায়গায় লকেট করতে বলেছি। উইথ ট্যাগিং এপ্রোপ্রিয়েট লোকেশন অ্যান্ড ট্যাগ করে যাতে আমরা স্টোরটা আমাদের এক্সিস্টিং স্টোরেজ ফ্যাসিলিটিতে আমরা কিছু স্পেস পেতে পারি।
পিবিআইয়ের চিঠির বিষয়ে ইসির সিনিয়র এই সচিব বলেন, পিবিআই থেকে একটি চিঠি এসেছে, সেই চিঠির ভিত্তিতে আমরা মাঠপর্যায় থেকে কিছু তথ্য সংগ্রহ করছি।পিবিআই বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনগুলোর (২০১৪, ২০১৮, ও ২০২৪) সঙ্গে যারা মাঠপর্যায়ে যুক্ত ছিলেন, তাদের একটি নামের তালিকা চেয়েছে। এখন যারা সেই সময় দায়িত্বে ছিলেন, তারাই বলতে পারবেন তারা কে কোথায় দায়িত্ব পালন করেছেন। পিবিআই আমাদের কাছে শুধু ওই তালিকাটি চেয়েছে।
সীমানা নির্ধারণ প্রসঙ্গে আখতার আহমেদ বলেন, সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত বিষয়ে যিনি আমাদের কমিটির প্রধান, কমিশনার আনোয়ার সাহেব—এই বিষয়টি তিনিই ভালোভাবে বলতে পারবেন। আমার কাজ হলো, কমিশন থেকে যখন এটি আমাদের কাছে আসবে, তখন সেটি কমিশনে উপস্থাপন করা। এখনো পর্যন্ত আমি তা পাইনি। শুনেছি, এটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। আজও হতে পারে, তবে আজ হওয়া সম্ভব নয়, কারণ সারাদিনই তারা এই নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। আশা করছি, আগামীকাল বা পরশুর মধ্যে এটি সম্পন্ন হবে। তাহলে আমরা পরবর্তী কমিশন বৈঠকে তা উপস্থাপন করতে পারব।
এসএন /সীমা
সম্পর্কিত বিষয়:



                                                            
                                                            
                                                            
                                                            
                                                            
                                                            
                                                            
                                                            
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: